সরিষার তেলের উপকারিতা ২০২৪
সরিষার তেল আমাদের শরীরে জন্য অত্যন্ত উপযোগী। সরিষার তেল খাওয়া যায়,
আবার শরীরে ব্যাবহার করা ও যায়, তেল দিয়ে রান্না করা যায় বা সরিষার তেল
দিয়ে রান্না করা হয়ে থাকে।
সে রান্নাতে হয় অনেক সুস্বাদু যা খেতে অনেক ভালো লাগে। সরিষার তেল একটি পুষ্টিকর তেল যা বিভিন্ন উপকারিতা নিয়ে পরিচিত। এর মধ্যে কিছু প্রধান উপকারিতা হলোঃ
পেজ সুচিপত্রঃসরিষার তেলের উপকারিতা
সরিষার তেলের উপকারিতা
সরিষার তেল রান্নায় খাওয়ার নিয়ম
সরিষার তেল আচার সালাতে ব্যবহার পদ্ধতি
সরিষার তেল ব্যবহারের কিছু পরামর্শ
সরিষার তেল শরীরে ব্যবহার করার নিয়ম
সরিষার তেল পা এবং হাতে ব্যবহার নিয়ম
সরিষার তেল বাচ্চাদের জন্য ব্যবহারের নিয়ম
সরিষার তেলে বর্তমানে দাম বা মূল্য
সরিষার তেল ব্যবহারের পূর্বে কিছু কিছু সতর্কতা জেনে নিন
সরিষার তেলের পুষ্টিগুণ
- সরিষার তেলে রয়েছে ওমেগা -৩ অ্যাসিড, ওমেগা -৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই এবং আন্টি অক্সিডেন্ট এগুলো ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং চুলের জন্য কার্যকর।
- প্রাকৃতিক এন্টি সেপটিকঃ সরিষার তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লামিটারি গুণাগুণ ত্বকের বিভিন্ন ইনফেকসন ও প্রদেহ দূর করতে সাহায্য করে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ ত্বকের কোষের বার্ধক্য প্রতিরোধে সহায়তা করে, ফলে ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে উজ্জ্বল ও তরুণ থাকে।
- ভিটামিন ইঃ ত্বক চুলের সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিটামিন ই চুলের গোড়া শক্ত করে এবং ত্বককে আদ্র রাখে।
সরিষার তেলের উপকারিতা
সরিষার তেলের উপকারিতা স্বাস্থ্যকর চর্বি সরিষার তেল মূলত মনো ও পলিয়েন্সশেষুরেটেড ফ্যাটের সমৃদ্ধ হিদ
রোগের ছুকি কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এতে উপস্থিতি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলোর শরীরে কোষের ক্ষতি প্রতিরোধে সহায়ক। সরিষার তেল
প্রদাহ কমাতে সহায়ক বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
সরিষার তেল হজমের উন্নতি করতে সহায়তা করে পেটের সমস্যাগুলো সমাধানে কার্যাবলী।
সরিষার তেল ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপযোগি। এটি ময়েশ্চারাইজার
হিসেবে কাজ করে এবং চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে। সরিষার তেল প্রজনন স্বাস্থ্য এবং
জিংক সেলিনিয়াম রয়েছে যা প্রজন্ম স্বাস্থ্যে সাহায্য করে।
সরিষার তেল উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক কারণ এটি কোলেস্টেরল লেভেল কে
নিয়ন্ত্রণ করে। সরিষার তেল ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে যা হাড়ের স্বাস্থ্য
বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। বিরোধী সংক্রমণ বৈশিষ্ট্য এতে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল
বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকরী।
সরিষার তেল রান্নায় খাওয়ার নিয়ম
সরিষার তেল রান্নায় খাওয়ার নিয়ম আমরা অনেকে জানি।সরিষার তেলের ধোঁয়া বিন্দু প্রায় ২৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এই তাপমাত্রা পর্যন্ত
তার পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সক্ষম। তাই উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজা বা ফ্রাই করা
খাবারের সরিষার তেল সহজে ব্যবহার করা যায়। তবে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় তেল পুড়ে
গিয়ে খাবারের স্বাদ নষ্ট হতে পারে। এজন্য তাপমাত্রার দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
সরিষার তেল উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার জন্য খুবই উপযুক্ত পাকা কলা ভাজা বেগুন ভাজা আলুভাজা পুরি বা লুচি ভাজা এবং মাংস ভাজতে সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। এই ঘ্রাণ ও ছাদ রান্নায় আলাদা মাত্রা যোগ করে। সরিষার তেলের ঝাঁঝালো ঘ্রান অনেকের কাছে প্রিয় এবং এটি রান্নার সময় খাবারের স্বাদ ছড়ায়।
বাংলাদেশ ও ভারতের অনেক অঞ্চলে মাছ রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে ইলিশ মাছ পাবদা মাছ চিংড়ি মাছ এবং রুই মাছের রান্নায় সরিষার তেল অপরিহার্য। সরিষার তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ রসুন আদা টমেটো ইত্যাদি দিয়ে মসলা বানানোর পর মাছ দিয়ে তরকারি রান্না করা হয়।ইলিশ মাছের ঝোলবা ভাজা সরষে ইলিশে তেলের ব্যবহার স্বাদকে অন্যান্য করে তোলে।
সরিষার তেল আচার সালাতে ব্যবহার পদ্ধতি
সরিষার তেল আচার সালাতে ব্যবহার পদ্ধতি আচার তৈরি জন্য একটি আদর্শ তেল। এর সংরক্ষণ ক্ষমতা আচারকে অনেকদিন ভালো রাখে। তাছাড়া সরিষার তেলের কাঁচা স্বাদ ঝাঁঝালো ঘ্রাণ সালাতে যুক্ত করে আলাদা স্বাদ তৈরি করতে সাহায্য করে। আচার তৈরি সময় আসাতে ভালোভাবে সংরক্ষণের জন্য তেল গরম করে ঢেলে দিতে হয়।তেল ঠান্ডা হলে আচারের সঙ্গে মিশিয়ে সংরক্ষণ করা যায়
তেলেভাজা মসলা বা তরোকা দেওয়া সরিষার তেল মসলা ভেজে তারকা বা তেল ফরনের জন্য ব্যবহার করা হয়। ডাল তরকারি বা খিচুড়ি উপরে সরিষার তেলের শুকনো লঙ্কা সর্ষে জিরা কারি পাতা ভেজে তারকা দেওয়া হয়। যা খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে তোলে সরিষার তেলের ঘ্রাণ ও মসলার সাথে মিশে গিয়ে খাবার একটি বিশেষ ঘ্রাণ ও স্বাদ নিয়ে আসে
সরিষার তেল ব্যবহারের কিছু পরামর্শ
সরিষার তেল ব্যবহারের কিছু পরামর্শ বলতে সরিষার তেল প্রথমে গরম করে নেওয়া জরুরী সরিষার তেল প্রাকৃতিকভাবে এক ধরনের তীব্র
ঝাঁক থাকে যা অনেকের জন্য সরাসরি ব্যবহারে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই রান্নার
আগে সরিষার তেল ভালোভাবে গরম করতে হয় তেল যত ভালোভাবে গরম করা হবে তত বেশি এর
ঝাঝ কমে আসবে এবং তার খাবার স্বাদ বাড়বে।
সরিষার তেল মেপে তেল ব্যবহার করা উচিত। অনেক সময় সরিষার তেল অতিরিক্ত পরিমাণে
ব্যবহৃত হলে খাবার খুব ভারী বা অতিরিক্ত তেলতেলে হতে পারে। এটি খাবারের স্বাদ
নষ্ট করতে পারে। তাই রান্নার পরিমাণ অনুযায়ী সঠিকভাবে তেল ব্যবহার করা উচিত।
সরিষার তেল সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সাবধানতা বজায় রাখা উচিত। সরিষার তেল সরাসরি আলো
বা তাপের সংস্পর্শে এলে দ্রুত অক্সিডাইজ হতে পারে যার ফলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট
হতে যায়। তাই তেলটি ঠান্ডা অন্ধকার এবং শুকানো স্থানে সংরক্ষণ করা উচিত।
সংরক্ষণের সময়ও সঠিক পাত্র ব্যবহার করতে হবে যেন বাতাসের সংস্পর্শ না হয়।
প্লাস্টিকের বদলে কাচের বোতল বা মেটালিক কান্টেইনারে সংরক্ষণ করা ভালো।
সরিষার তেল শরীরে ব্যবহার করার নিয়ম
সরিষার তেল শরীরে ব্যবহার করার নিয়ম হল ত্বকের যত্নে সরিষার তেল গোসল করার পূর্বে 10 থেকে 15 মিনিট আগে শরীরে সরিষার তেল মেখে নিলে রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বককে রাখে মসৃণ ও নরম। শুষ্ক ত্বকের জন্য সরিষার তেল অত্যন্ত উপযোগী। গোসল করার পরে সরিষার তেল মেখে নিলে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে।
সরিষার তেল চুলের জন্যও অনেক উপযোগী তেল মাথায় মেখে নিলে এবং কিছুক্ষণ
মাথায় মেসেজ করলে এটি মাথা রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে এবং চুলের গোড়া শক্ত
করে যাতে চুল না উঠে যায় আমাদের মাঝে অনেকেরই আছে যাদের চুল পুড়ে যায়
মাথা টাক হয়ে যায় তারা যদি এই সরিষার তেল নিয়মিত চুলে লাগায় তাহলে
তার চুল পড়া অনেক অংশে কমে যাবে।
সরিষার তেল মেসেজের পদ্ধতি সঠিকভাবে জেনে নিন কারণ মেসেজ যদি আপনি ভালোভাবে করতে
পারেন তাহলে আপনি সরিষার তেল দিয়ে ভালো ফলাফল পাবেন। প্রথমে হাতের তালুতে কয়েক
ফোটা সরিষার তেল নিয়ে দু হাতে তালুর মধ্যে ভালোভাবে ঘষে নিন এরপর শরীরের
প্রয়োজনীয় অংশে যেখানে আপনার প্রয়োজন সেখানে গোল করে মালিশ করুন এই প্রক্রিয়া
রক্ত সঞ্চালন কে সক্রিয় করে এবং ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখে।
সরিষার তেল লেবুর সঙ্গে সংমিশ্রণ করে শরীরের অনেক দাগ উঠানো যায়। করে
বিশেষ করে ব্রণ এবং কালো দাগ দূর করতে কার্যকর। সরিষার তেল এক চা চামচ এবং সঙ্গে
অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে নিন তারপর এটি মুখে বা অন্যান্য ত্বকে যেখানে সমস্যা
রয়েছে সেখানে লাগিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের দাগ ও ব্রন
কমাতে সহায়ক। বড় হলে
সরিষার তেল পা এবং হাতে ব্যবহার নিয়ম
সরিষার তেল পা এবং হাতে ব্যবহার নিয়ম সম্পর্কে আমরা অনেকে জানি আমাদের শরীরে পা এবং হাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। অনেক সময় আমাদের পা এবং হাত
ফেটে যায়। শীতকালে আমাদের পা এবং হাত ফেটে যায় সে ক্ষেত্রে সরিষার তেল ব্যবহার
করলে পা এবং হাত ফেটে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাই যাদের হাত এবং পা ফেটে
যাওয়া সমস্যা আছে তাদের জন্য সরিষার তেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শীতের শুষ্কতা
দূর করার জন্য সরিষার তেল ব্যবহার করা যায়।
আমরা অনেকে আছি নারকেল তেল ও অলিভি অয়েল তেল ব্যাবহার করে থাকেন।আপনারা চাইলে নারকেল তেল ও অলিভি অয়েল তেল ও সরিষার তেল এক সাথে ব্যাবহার করতে পারবেন।কারন নারকেল তেল ও অলিভি অয়েল তেলে অনেক উপকার আছে আবার সরিষার তেলেও অনেক উপকার আছে তায় ৩ টা তেল এক সাথে মিসিয়ে ব্যাবহার করতে পারেন তাহলে সবগুল তেলের পুষ্টি পেয়ে গেলেন একয় সাথে।
সে তেল এখন আপনি আপনার সরিলের যেকোনো জাইগায় ব্যাবহার করতে পারেন।আমাদের অনেক সময়
রাতে ঘুম আশে না সে ক্ষেত্রে আপনি সরিষার তেল ববাওহার করে হাল্কা ম্যাসেজ করলে
ঘুম চলে আসে।আমাদের অনেক সময় খেলা দুলাই পা হাতে বাথা লেগে থাকে, সে ক্ষেত্রে
আপনি সরিষার তেল সেই বাথা অংসে লাগিয়ে নরম ভাবে ম্যাসেজ করলে বাথা সেরে
যায়।
সরিষার তেল বাচ্চাদের জন্য ব্যবহারের নিয়ম
সরিষার তেল বাচ্চাদের জন্য ব্যবহারের নিয়ম অনেক সময় সরিষার তেল বাচ্চাদের শরীরে ব্যবহার করা হয়. এটি তাদের ত্বককে নরম
রাখে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। তবে শিশুদের ত্বকে সমবেদনশীল হওয়ার সরিষার তেল
সরাসরি ব্যবহারের আগে সতর্ক হওয়া উচিত।
বাচ্চাদের জন্য বিশুদ্ধ তেলঃ বাচ্চাদের ত্বকের জন্য সরিষার তেল
ব্যবহার করতে হবে যাতে কোন রাসায়নিক মিশ্রণ না থাকে
হালকা গরম তেলঃ বাচ্চাদের শরীরে তেল মেসেজ করার আগে তেলটি হালকা গরম করতে
হবে তারপর তেল নিয়ে নরমভাবে তাদের শরীরে মেসেজ করতে হবে।
শীতকালে ত্বকের বিশেষ যত্নঃ শীতকালে বাচ্চাদের ত্বক সুস্থ হয়। এ সরিষার তেল মেসেজ তাদের তো আদ্র রাখে।
সরিষার তেলে বর্তমানে দাম বা মূল্য
সরিষার তেলে বর্তমানে দাম বা মূল্য জানা জরুরি।সরিষার তেল আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হওয়ার আমরা সরিষার তেল রান্নাই এবং ত্বকে ব্যবহার করে থাকি ও চুলও ব্যবহার করে থাকি। সরিষার তেলের দাম খুব একটা বেশি নয়। সকলে কিনতে পারবেন বলে মনে করি।সরিষার তেলের দাম অন্যান্য তেলের মতো খুব বেশি কমে বা বারে না।
সরিষার তেল বর্তমানে ২০২৪ দাম, আপনি যদি সরিষার তেল লিটার বা কিলো হিসাবে নিতে চান তাহলে ৫০০ মিলি সরিষার তেলের দাম ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। আপনি যদি লিটারের বোতল নিতে চান তাহলে সরিষার তেল ৫ লিটারের দাম পরে ১২৫০ টাকা। আর আপনি যদি খোলা সরিষার তেল নিতে যান তাহলে লিটার পাক এর দাম ৯৫০ থেকে ১০৫০ টাকা।
১ কেজি সরিষার তেল এর দাম বর্তমানে আজকে ২৫০ টাকা থেকে ২৮০ টাকা। আর আপনি যদি খোলা তেল নিতে চান তাহলে ২ কেজি সরিষার তেলের দাম ৪৯০ থেকে ৫২০ টাকা। আর আপনি যদি খোলা দুই কেজি সরিষার তেল নিতে চান তাহলে ৪০০ থেকে ৪৪০ টাকা।
সরিষার তেল ব্যবহারের পূর্বে কিছু কিছু সতর্কতা জেনে নিন
সরিষার তেল ব্যবহারের পূর্বে কিছু কিছু সতর্কতা জেনে নিন বলতে সরিষার তেল কেনার সময় বিসুদ্ধতা এবং উতপাদন প্রক্রিয়া নিশ্চিত হওয়ার প্রয়োজন।বাজারে ভেজাল তেল পাওয়া বেস স্বাভাবিক, যা সাস্থের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।সরিষার তেলের ভেজাল মিসালে সেতা আমাদের সাস্থের জন্য ক্ষতিকর।তায় সরিষার তেলে ভাজাল মিসালে খাবারের স্বাদ নস্ত হয়ে জেতে পারে।এই কারনে সরিষার তেল ব্রান্ডের পণ্য কিনা উচিত।
আমরা যে সরিষার তেল ব্যবহার করব সেটা যদি ব্র্যান্ডের হয় তাহলে আমাদের প্রথমে
যেটা লক্ষ্য করতে হবে সরিষার তেলটির বাইরের অংশ যেটা বোতল বলা হয় সেটা কি অনেক
পরিষ্কার নাকি ময়লা আবর্জনা ভরে আছে বা লেগে আছে। তারপরে লক্ষ্য রাখতে হবে
সরিষার তেলটির মেয়াদ কতদিন আছে সেটা যদি মেয়াদ থাকে তাহলে ভালো ব্যবহার করা
যাবে মেয়াদ না থাকলে সেটা ব্যবহার করা যাবে না।
তারপরে লক্ষ্য রাখতে হবে সরিষার তেলের বোতলের খাপ বা মুখার খোলার পর সরিষার তেলের ঝাঁঝ বা ঘ্রাণ ঠিক আছে কিনা। সরিষার তেলের ঝাঁঝ বা ঘ্রাণ যদি ভালো থাকে তাহলে সেটা ব্যবহার করা যাবে। আর যদি সরিষার তেলের ঝাঁঝ বা ঘ্রাণ ঠিক না থাকে তাহলে সেটা ব্যবহার করা যাবে না।
লেখকের শেষ কথা
সরিষার তেলে অনেক উপকার আছে এবং আমরা আমাদের রান্নাই নিয়মিত ব্যাবহার করে থাকি।এই সরিষার তেল আমাদের প্রতিদিন কন না কন কাজে লেগেই থাকে কারন এটি অনেক পুষ্টিকর তেল।তবে অনেক পুষ্টিকর হলেও আমাদের কিছু বিষয়ে লক্ষ রাখা উচিত।তেলের তাপমাত্রা,পরিমান,বিশুদ্ধতা,ও শরীরের সাথে পতিক্রিয়া রেখে সরিষার তেল মাখা উচিত।
ইমতিয়াজ ২৪ ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;
comment url