নারকেল তেল ত্বক ও চুলের জন্য উপকারিতা ২০২৫
সরিষার তেলের উপকারিতা নারিকেল তেল অনেক ভিটামনের গুনে ভরা। নারিকেল তেল দিয়ে সবচাইতে বেশি ব্যবহার করে চুলের যত্নে। নারিকেল তেল দিয়ে রূপচর্চা করে থাকে অনেকে। নারকেল তেল ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
তাই সুস্থ রাখতে ও ঠোঁট ফেটে যাওয়া রোধ করে। এটি শতাব্দী পর শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হয়ে উঠেছে এবং আধুনিক বিশ্বের এর ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নারিকেলের তেলের শুধুমাত্র রান্নায় উপকরণ বা শরীরের সৌন্দর্য চর্চায় পণ্য হিসেবে নয়। বরং এটি স্বাস্থ্য ত্বক চুল এবং সামরিক সুস্থতার জন্য অপরিসীম উপযোগী।
নারিকেল তেলের মূল উপকারিতা
নারিকেলের তেলের প্রচুর পরিমাণে সাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। বিশেষ করে মিডিয়াম চেন
ট্রাইগ্লিকেশন এই ফ্যাট গুলো দ্রুত শরীরে শোষিত হয় এবং তাৎক্ষণিকভাবে শক্তিতে
রূপান্তরিত হয়। এই ফ্যাট গুলো মূলত ক্যাপ্রিক এসিড এবং কাঁপা লিগ এসিডের
সমন্বয়ে গঠ। যা শরীরের জন্য অত্যান্ত উপযোগী।
নারিকেল তেলের উপকারিতা
ওজন কমাতে সহায়কঃ নারিকেল তেলে থাকা mcqs দ্রুত বিপক প্রকের প্রবেশ করে তৎক্ষণিকভাবে শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এটি শরীরে অতিরিক্ত চর্বি সঞ্চালনায় পরিবর্তে দ্রুত পুড়ে যায়। এছাড়া নারকেল তেলের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। ফলে কম ক্যালরি গ্রহণের মাধ্যমে ওজন হাঁস পেতে পারে। এ গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ১৫ থেকে ৩০ গ্রাম এমসিটি গ্রহণ করলে দৈহিক চর্বি কমাতে পারে।
নারকেল তেল ত্বকের জন্য উপকারী। নারকেল তেল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ
করে। এটি তোকে নরম ও মুসলিম ডাকতে সহায়তা করে শুষ্কতা দূর করে ত্বকের গভীরে
প্রবেশ করে। ত্বককে পুষ্টি যোগায় এবং ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য ক।
নারিকেল তেল চুলের জন্য অনেক উপকারী। তাই আমরা চুল পড়া নিয়ে যারা চিন্তিত তারা যদি নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করে তাহলে তার চুল পড়া অনেক অংশে কমে যাবে। নারকেল তেল চুলের গোড়া মজবুত ও শক্ত করতে পারে। নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করলে চুলের স্বাস্থ্যকর ভালো রাখে। নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করলে ফাটা খুশকি রুক্ষ চুল দূর করা সম্ভব।তাই নারকেল তেল প্রতিদিন ব্যবহার করলে চুলের প্রোটিন ক্ষয় কমায়। যা চুলকে ঘন ও শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।
নারিকেল তেল মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। নারিকেল তেল মস্তিষ্কের জন্য উপকারী হতে পারে বিশেষ করে বৃদ্ধ বয়সে কার্যক্রম তা হাঁস পেতে থাকে। যা ডিমনশিয়া বা আল-ঝাইমারের মত রোগ সৃষ্টি করতে পারে। নারিকেলের তেল থাকা কেতনের উৎপাদন বাড়িয়ে মস্তিষ্কের শক্তি যোগাতে পারে। যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক।
নারিকেল তেল হজম করতে সাহায্য করে
নারিকেল তেল পচনতন্ত্রের বারাতে বা উন্নতি করতে সহায়তা করে। এতে থাকা স্যাচুরেটেড
ফ্যাট এবং এমসিটিএস থাকা সহজ হজম হয়। এবং তরুণমূলক প্রভাব হেলে এটি অন্তরের
কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং হজমের সময় পুষ্টি সূচনা সহায়তা করে। পাশাপাশি
নারকেল তেল ওয়ান তেল উপকারিতা ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সহায়তা
কর।যার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
নারিকেল তেল প্রতিদিন ব্যবহার করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে থাকা
এম সি টি এস ইনসুলিন সংবেদনশীল বাড়ায় এবং রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে
রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটে।
নারিকেল তেল শরীরে ব্যবহারের পাশাপাশি রান্নায় ব্যবহার করা অনেক উপযো। এর উচ্চ
স্যাচুরেটেড ফ্যাটের কারণে এটি উচ্চ তাপমাত্রা স্থিতিশীল থাকে ।এবং অন্যান্য
তেলের মত অক্সিডাইস হয় না ফলে রান্নার জন্য এটি একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে
পারে। বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি এটি রান্নায় সময় শরীরের
প্রয়োজনীয় সরবরাহ করে।
নারিকেল তেল শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। নারিকেল তেল শরীরের
অভন্তরনীয় আদ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে ।এটি কোষের মধ্যে জল ধরে রাখতে
সহায়তা করে ।যা ত্বকও চুলের জন্য বিশেষ উপযোগী ,এর ফলে ত্বক থাকে কমল ও মসৃণ
এবং চুলের শুষ্কতা কমে যায়।
নারিকেল তেল ত্বকের যত্নে ব্যবহারের নিয়ম
নারকেল তেল ত্বকের যত্নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি ত্বকের গভীরে প্রবেশ
করে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজার করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল কমল হয় নারিকেল তেল ত্বকের
জন্য নিম্নলিখিত ব্যবহার করা যেতে পারে।
নারিকেল তেল ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন । গোসল শেষে তোকে একটি
ব্যবহার করলে ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে ময়েশ্চার্যের থাকে। শুষ্ক ত্বকের জন্য একটি
আদর্শ সমাধান হতে পারে। নিয়মিত ব্যবহার ত্বকের শুষ্কতা ও খসখসে ভাব দূর হয়।
নারকেল তেল ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের দাগ ও
কালো ভাব কমে যায়।ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল দেখায় ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে
পেতে ঘুমানোর আগে ত্বকে অল্প পরিমাণ নারিকেল তেল লাগিয়ে ঘুমাতে পারেন।
নারকেল তেল ব্রণ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।নারকেল তেলে থাকা প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন যা ব্রণপ্রতিরোধে সাহায্য করে। মুখ পরিষ্কার করা পর অল্প পরিমাণে নারিকেল তেল ব্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগালে এটি ত্বকের ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ রোধ করতে এবং ব্রণের সমস্যা দূর করে।
আরো পরুনঃ সরিষার তেলের উপকারিতা
আমাদের মাঝে অনেকের আছে ঠোটফাটা সমস্যা নিয়ে ভুগছে। যাদের ঠোঁট ফাটা তারা যদি নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করে তাহলে ঠোঁট ফাটা সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও নারকেল তেল অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।যেমন ডার্মাটাইটিস এবং একজিমা উপসমে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের জ্বালা ও পোড়া ভাব কমায় এবং ত্বকের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
নারিকেল তেল চুলের যত্নে ব্যবহারের নিয়ম
নারিকেল তেল তুলে যেন অত্যন্ত উপকারি। এটি চুলের বৃদ্ধি প্রতিরোধ এবং চুলের
উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।চুলের যত্নে নারকেল তেল ব্যবহারের কিছু নিয়ম।
নারিকেল তেল চুলের শিকরকে মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। চুলের
গোড়ায় নিয়মিত নারকেল তেল দিয়ে মেসেজ করলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। যা
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক এবং চুল বাড়াতে এবং চুল ঘন করতে সহায়তা করে।
নারকেল তেল খুশকি প্রতিরোধ করে। আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা চুলের খুশকি দূর করতে পারেনা। তারা যদি নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করে তাহলে খুশকি খুব সহজে দূর করতে পারে। নারকেল তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাতে পারেন তাহলে মাথা ত্বক পরিষ্কার থাকে।
চুলের রুক্ষতা দূর করতে নারকেল তেল একটি আদর্শ সমাধান। এটি চুলের আদ্রতা ধরে রাখে এবং চুলকে নরম ও মসৃণ করে। সপ্তাহে অন্তত দুইবার নারিকেল তেল দিয়ে চুলে ভালোভাবে মেসেজ করলে চুলের খোদা দূর হয়।
চুলের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে নারিকেল তেল ব্যবহার করুন। কারণ নারিকেল তেল চুলের
প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা এনে দেয়। চুল শ্যাম্পু করার আগে নারকেল তেল তুলে লাগিয়ে
কিছুক্ষণ রাখলে চুলে সুন্দর উজ্জ্বলতা আসে। এটি চুলকে স্বাস্থ্যকর
ও মসৃণ দেখায়।
অনেকেরই আছে চুল পড়তে পড়তে মাথা টাক হয়ে গেছে। মাথায় চুল অনেক কমে গেছে তারা
যদি মাথায় আবার চুল গজাতে চান ক্ষতিগ্রস্ত চুল পুনরুদ্ধ ফিরিয়ে আনতে চান তারা
নিয়মিত নারিকেল তেল ব্যবহার করুন। নারিকেল তেল চুলের ক্ষতিপূরণের কার্যকর।
এটি চুলের কিউটল মেরামত করে এবং চুলকে পুনরুজ্জীবিত করে
তোলে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নারিকেল তেল ব্যবহারের নিয়ম
নারিকেল তেল শুধু ত্বক ও চুলের জন্য নয় স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য উপকারী। এর
মধ্যে উপস্থিত সাচুরেটেড ফ্যাট শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষা
নারিকেল তেল ব্যবহারে কিছু নিয়ম আপনাদেরকে দিয়ে দিচ্ছি।
ওজন নিয়ন্ত্রণ নারিকেল তেল শরীরে চর্বি জমতে দেই।না এবং বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করে প্রতিদিন অল্প পরিমাণ নারীকেল তেল খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এছাড়া এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ফলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
নারকেল তেল হজম বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিতি মিডিয়াম চেন
ট্রাইগ্লিসরাইটস সহজে হজম হয়। এবং হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এছাড়া
এটি অন্তের ব্যাকটেরিয়া ভারসাম্য রক্ষা করে এবং অন্তরের প্রদাহ কমায়।
নারিকেল তেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।নারিকেল তেলে থাকা এন্টি
ব্যাকটেরিয়াল এন্টিফাঙ্গাল এন্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়ায়।এটি শরীরকে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস এবং ফাংগাল সংক্রমণ রোগ থেকে
রক্ষা করে।
রান্নায় নারিকেল তেল ব্যবহারের নিয়ম
নারিকেল তেল রান্নাও ব্যবহৃত হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং অন্যান্য
তেলে তুলনায় বেশি। স্বাস্থ্যকর নারিকেল তেল রান্নায় ব্যবহারের কিছু নিয়ম
তুলে ধরা হলোঃ
যেকোনো খাবার ভাজার জন্য নারিকেল তেল উচ্চ তাপমাত্রা রান্না করার ক্ষমতা বেশি। ফলে এটি ভাজা খাবারের জন্য এটি ভালো বিকল্প। অন্যান্য তেল উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করার সময় ক্ষতিকারক যোগ তৈরি করতে পারে কিন্তু নারিকেল তেল তেমন ক্ষতি করে না।
আরো পরুনঃ সরিষার তেলের উপকারিতা
নারিকেল তেল কফির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় এটা অনেক উপকার।এটা মিটামলিজাম বারাই এবং আমাদের শরীরে সক্তি বারাতে সাহায্য করে।
নারিকেল তেল অন্যান্য বাবহার
নারিকেল তেল আমাদের জিবনে প্রতিদিন আর অনেকভাবে ব্যাবহার করতে পারি।নারিকেল তেল আমাদের জন্য অনেক পুষ্টিকর একটা তেল।যা আমাদের দৈনন্দিন আমাদের জিবনের অনেক সমস্যা সমাধা করে দেয়।
নারিকেল তেল মেকা আপ রেমুভ রিমুভার হিসেবে কাজ করে।এটি ত্বকের জন্য মৃদু মেকআপ অমিমসৃণটা দূর করে।তুলার বলে সাহায্য নারিকেল তেল মেকআপ এর স্থানে লাগিয়ে মুছে ফেলুন তাহলে মেকআপ রেমুভ হয়ে যাবে।নারিকেল তেল দিয়েনটার হিসেবে কাজ করে।এটি ত্বকের দুর্গন্ধ দূর করে বাক্তেরিয়া সংক্রামণ রধ করে।
নারিকেল তেল দাঁতের জন্যও অনেক উপকার। এই তেল দিয়ে দাঁত মাজার প্রতিক্রিয়াকে "ওয়েল পুলিং বলা হয়ে থাকে,যা মারি ও দাঁতের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।নারিকেল তেল একটি প্রাকিতিক ও স্বাস্থ্যকর ও উপাদান, যা বিভিন্ন উপায়ে আমাদের ত্বক,চুল,এবং স্বাস্থ্য যত্নে ব্যাবহার করতে পারেন।এটা নিয়মিত ব্যাবহার করলে এবং নিয়ম মেনে চললে আমরা প্রতিদিন জীবনযাত্রায় নারিকেল তেলের সর্বচ্চো উপকারিতা পেটে পারি।
নারিকেল তেলের দাম বা মূল্য
নারিকেল তেল আমাদের জীবন যাত্রায় অনেক সমস্যার সমাধান করে থাকে।আমরা অনেক কাজে নারিকেল তেল বাবহার করে থাকি।এই তেল আমাদের অনেক কাজে সাহায্য করে থাকে।তায় আমাদের উচিত নারিকেল তেলের দাম বা মূল্য জেনে রাখা।
টাকা বর্তমানে।তবে নারিকেল তেলের মূল্য কিছুতা বেরে গিয়াছে।নারিকেল তেল ২০০ এম এলের বর্তমানে মূল্য ১৩৫ টাকা।নারিকেল তেল ৫০০ এম এলের মূল্য ২৮০ টাকা থেকে বেরে ৩০৫ টাকা হয়েছে।
নারিকেল তেলের কিছু সতর্কতা
নারিকেল তেল আমাদের জন্য অনেক উপুকারি।তবে আমাদের লক্ষ রাখতে হবে জেন প্রয়জের বেশি না ব্যাবহার করে থাকি।আমাদের যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু ব্যাবহার করবো।বিসেস করে নারিকেল তেলে অনেক সাচুরেটেড থাকাতে জাদের ব্রন রয়েছে ব্রনের খত খানি পুরন করে দেয় তায় জাদের তৈলাক্ত ত্বক এবং ব্রন রয়েছে তারা নিয়ম মেনে ব্যাবহার করবেন।বেশি বাবহারে ক্ষতি ও করতে পারে।তায় আমাদের সতরক থাকা উচিত।
নারকেল তেলের জন্য উপকার হলেও বেশি চুলে লাগালে ক্ষতি করতে পারে।যেমন চুলের শিকর দুর্বল হয়ে জেতে পারে।চুল ভারি ভারি ভাব আস্তে পারে।এ ছারাও চুলে বেশি তেল ব্যাবহার করলে চুলে ধুলো বালি চুলে লাগতে পারে।জার ফলে চুলের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
নারিকেল তেল বেশি ব্যবহার করলে এলার্জি সমস্যা হতে পারে নারকেল তেল
ব্যবহারে ফলে তোকে রেস লালচে ভাব চুলকানি ভাব খোলা দেখা দিলে তা এরাজের লক্ষণ হতে
পারে বা নারিকেল জাতীয় অন্য কোন উপাদান আলার্জি আছে বলে জানেন তাদের নারকেল তেল
ব্যবহারের বিশেষভাবে সতর্ক থাকা উচিত।
কোলেস্টেরল বাড়ানোর সম্ভাবনা আছে বেশি নারিকেল তেল ব্যবহার করলে। নারিকেল
তেল থাকা ছ্যাচুরেটেড ফ্যাটের মাত্র খুব বেশি এটি রক্তে এলডিএল খারাপ কোলেস্টেরল
এর মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে যা হিদরোগ রোগের ঝুঁকি রয়েছে তাড়া নারকেল তেল
খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শনেওয়া উচিত
রান্নাই নারিকেল তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্তকতা
নারিকেল তেল তুলনামূলকভাবে উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার জন্য ভালো তবে খুব বেশি উচ্চ
তাপমাত্রা এটি পুড়ে যেতে পারে এবং তার ফলে ক্ষতিকারক তৈরি করতে পারে এই ধরনের
যোগ শারীরিক সমস্যা কারণ হতে পারে তাই নারিকেল তেল দিয়ে রান্না করার সময়
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী ভাজার সময় তেলের তাপমাত্রা বেশি বাড়ানো
ঠিক নয়
অন্যান্য তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নারকেল তেলের ব্যবহার করলে তার পুষ্টিগুণ বা স্বাস্থ্য উপকারিতা কমে যেতে পারে যেমন সয়াবিন তেল বা সরিষার তেল এগুলোর সঙ্গে নারিকেল তেল মিশিয়ে ব্যবহার করা হলে তার স্বাস্থ্য গুন নষ্ট হতে পারে রান্নায় একটি নির্দিষ্ট তেল একসাথে ব্যবহার করা ভালো। যাতে তেলের কার্যকারিতা বজায় রাখে।
আরো পরুনঃ সরিষার তেলের উপকারিতা
নারিকেল তেলের একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে সেই মেয়াদের ভিতরে আমরা যদি নারকেল তেল কিনে ব্যবহার করি তাহলে আমরা সে তেল থেকে ভালো পরিমাণ পুষ্টিগুণ পাব। আর নারকেল তেলের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে সে তেল ব্যবহার করলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। তাই নারকেল তেল কেনার সময় আমাদের সতর্ক থাকা উচিত,তেলের মেয়াদ আছে কিনা।
ইমতিয়াজ ২৪ ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;
comment url