২ লাখ টাকার মধ্যে শেরা বাইক বাংলাদেশে

৩ লাখ টাকার শেরা বাইক আমরা অনেকে বাইক খুজে থাকি ২ লাখ টাকার মধ্যে।এখন বাইক প্রেমিদের অনেক জানার ইচ্ছা থাকে কন বাইকটা ২ লাখ টাকার মধ্যে ভালো হবে।শখের বাইক কিনার

জন্যো বাইক গুলোর সম্পর্কে জানা উচিৎ।কারন এত টাকা দিয়া বাইক কিনবেন আর বাইকটির সম্পর্কে কিছুই জানেন না।এটা কখন মানাই না।তায় আপনাদের ২ লাখ টাকার মধ্যে শেরা বাংলাদেশে বাইক গুল সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা দিবো। 

 পেজ সুচিপত্রঃ ২ লাখ টাকার মধ্যে শেরা বাইক বাংলাদেশে

• Suzuki Gixxer Monotone 155cc

•  TVS Apache RTR 4v 160cc

• Honda x blade 16o cc

• Hero hunk 150r doubble disk

• লেখকের শেষ কথা
  

Suzuki Gixxer Monotone 155cc

বর্তমানে সুজুকি মনোটোন বাইক প্রেমিদের কাছে বেশ জনপ্রিয় পেয়েছে।ছোট থেকে শুরু করে কাকা মামা বাবা মুরুব্বি সকল মানুষের কাছে এই বাইকটা আছে।সকলের প্রিয় ২ লাখ টাকার মধ্যে সুজুকি মনোটোন বাইকটা।কারন হচ্ছে এই বাইকটা ২ লাখ টাকার মধ্যে যা কিছু আছে তা অনেক বাইকে নেয়।এই বাইকটা যা কিছু রেফার করে, তা নিচে দেওয়া হলো। 

• গ্রাফিক্স দিজাইনঃ সুজুকি মনোটোন এই বাইকটার লুক বা ডিজাইন।অনেক সুন্দর এলিদি সেটআপ এবং মাথা নষ্ট করা গ্রাফিক্স।যা ছোট থেকে সকলের পচ্ছন্দ।কারন এই বাইকটা যে চালাই তাকেই বাইকটার সাথে মানিয়ে যায়।তায় সুন্দর গ্রাফিক্স এবং ডিজাইন এর কারনে সকলে সুজুকি মনোটোন বাইকটা কিনে থাকে থাকে।

• রেডি পিকআপঃসুজুকি মনোটোন এই বাইকটা পারফরমেন্স এর দিক থেকেও এগিয়ে।কারন ২ লাখ টাকার মধ্যে আপনি যথেষ্ট পরিমান রেডি পিকআপ পাবেন যা অন্যান্য বাইক প্রতিযোগিতার দিক থকেও এগিয়ে রয়েছে।

• ব্রেকিং এবং চাকাঃ সুজুকি মনোটোন বাইকটা ব্রেকিং এবং চাকার দিক থেকেও অনেক এগিয়ে রয়েছে।ব্রেকিং সিস্টেম ভালো এবং চাকা মোটা হওয়াই আপনি কর্নারিং অনেক সাপোর্ট পাবেন এই বাইকে।

•  বাইকটা মাইলেজ তা অনেক ভালো।যারা সুজুকি জিক্সসার মনোটোন বাইকটা চালায় তাদের কাছ থেকে জানতে পারলাম ১ লিটার পেট্রোলে প্রায় ৪০-৪৪ কিলোমিটার পর্যন্ত যায়।মায়লেজ তা নির্ভর করে রাইডারের ওপর।তবে চালার ক্ষেতরে কমবেশি হতে পারে।

 TVS Apache RTR 4v 160cc

 এই বাইকটা সম্পর্কে বলতে গেলে অনেক কিছু ফিচার পেয়ে জাবেন।বর্তমানে এই বাইকটা ২ লাখ টাকার মধ্যে শেরা একটা বাইক।সবাই এই বাইকটাে ফরভি নামে চিনে।কারন এই বাইকটা রেডি পিকআপ অনেক বেশি দামের ক্ষেতরে।২ লাখ টাকার মধ্যে এই রকম রেডি পিকআপ আর কোনো বাইকে পাবেন না।বাইকটা মাইলেজ খুব বেশি পাওয়া যাবে না।১ লিটার পেট্রোলে প্রায় ৩৫-৩৮ কিলোমিটার পর্যন্ত পাবেন।

এই বাইকের ফিচার 

• বাইকটা মাথা নষ্ট করা গ্রাফিক্স ডিজাইন যা এয়াং ছেলেদের বেশ জনপ্রিয় বাইক।সকলে এর ডিজাইন নিয়ে মুগ্ধ।সকলে এই বাইকটা অনেক পচ্ছন্দ করে।তায় এই বাইকের ডিজাইন অনেক ভালো।

•  রেডি পিকআপঃএই বাইকে রেডি পিকআপ বেশি থাকাই এয়ানং ছেলেরা বেশি পছন্দ করে থাকে।কারন অল্প পিকআপয়ে বেশি জরে চলে।প্রতিযোগিতার দিক থেকেও এই বাইকটা অনেক এগিয়ে রয়েছে।

আরো পরুনঃ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেরা বাইক দেখে নিন। 

•  বাইকটা চাকা এবং ব্রেকিং তা অনেক ভালো রয়েছে।যা রাইডারকে কর্নারিং অনেক বেশি সাপোর্ট দিবে।তায় ব্রেকিং নিয়ে কোনো সমস্যাই চিন্তা করতে হবেনা।

Honda x blade 16occ

২ লাখ টাকার মধ্যে হোন্ডা এক্স ব্লেড বাইকটা অনেক হেলথফুল হবে। হোন্ডা এক্স ব্লেড এই বাইকটা মাথা নষ্ট করা লুক এবং আকর্ষণীয় ডিজাইন সবাই পছন্দ করে।আমাকে যদি কেউ বলে ২ লাখ টাকার মধ্যে কন বাইকটা ডিজাইন এবং স্মার্ট লুক আরামদায়ক রাইডের জন্য ভালো হবে।আমি বলবো হোন্ডা এক্স ব্লেড এই বাইকটা।বাইকটা অনেক সুন্দর হওয়াই এবং বাইক রাইড করতে অনেক আরামদায়ক তায় এই বাইকটা কিনে থাকে।

এই বাইকটা খুব বেশি পাওয়ার ফুল না হলেও বাইকটা ভালো রেডি পিকআপ পাওয়া যাই।এবং মাইলেজ অন্যান্য ১৬০ সিসি বাইক থেকে ১ম অবস্তাই থাকবে।হোন্ডা এক্স ব্লেড ১ লিটার তেলে প্রায় ৫২-৫৫ কিলোমিটার পর্যন্ত যায়।যা ১৬০সিসি বাইকে অনেক বেশি মাইলেজ পাওয়া যায়।

বাইকটার ফিচার ফিচার

•  বাইকটা অনেক সুন্দর ডিজাইন যা সকলে পছন্দ করে।বাইকটার গ্রাফিক্স কলেটি অনেক সুন্দর।হোন্ডা এক্স ব্লেডের লুক দেখে প্রেমে পরে জাবার মতো।

•  বাইকটা চাকা এবং ব্রেকিং অনেক ভালো।বাইকটা কর্নারিং তা  ভালো সাপোর্ট পাওয়া যাবে।ব্রেকিং তাও অনেক বেশি ভালো সাপোর্ট দেবে।

•  হোন্ডা এক্স ব্লেডে থাকছে ফুল ডিজিটাল মিটার।যা অনেক সুন্দর লাগে বাইকটার সাথে।এছাড়া আরো অনেক ফিচার রয়েছে। হোন্ডা এক্স ব্লেড বাইকটিতে ম্যাক্সিমাম টর ১৩.৯০ এন এম ৬০০০ এবং ম্যাক্সিমাম পাওয়ার  ১৩.৯০ বি এচ পি। এবং  আর পি এম। 

bajaj pulsar 150cc

২ লাখ টাকার মধ্যে শেরা বাইক বলা যায় বাজাজ পালসার এই বাইকটিকে। বাজাজ পালসার আমাদের দেসে অনেক বছর ধরে রাজ করেছে আর  এখনো করে আসছে।বাজাজ পালসার দেখতে যেমন সুন্দর তেমন কাজের দিক থেকেও সুন্দর।বাজাজ পালসার নতুন নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে আসছে।যা মানুষের নজর কেরে নিচ্ছে।তায় কেউ যদি বাইক কিনতে চাই তাহলে বাজাজ পালসা ১৫০ সিসি বেস্ট হবে

ফিচার 

• বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি বাইকটি নজর কারা ডিজাইন যা মানুষের ওনেক আগে থেকেই মন কেরে নিয়েছে।কারন লুক এবং পারফর্মেন্স দিক থেকে অনেক এগিয়ে এই বাইকটি।

• বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি বাইকটি রেডি পিকআপ অনেক ফার্স্ট।বাইকটি ০-১০০ উটতে সময় নেয় মাত্র ১৫.৭ সেকেন্ড।যা ২ লাখ টাকার মধ্যে বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি হিসাবে অনেক পাওয়ার ফুল বাইক বলা যায়।বাইকটা সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক।

• বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি বাইকটিতে ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৩.৮০ বি এইচ পি এবং ৮০০০ আর পি এম।এবং ম্যাক্সিমাম টর্ক ১৩.৪০ নেউটোন মিটার।

• বাইকটার ওজন ১৪৪ কেজি।এবং মাইলেজ পাবেন ৪৫-৫০ কিলোমিটার।বাইকটার সর্বচ্চ গতি ১২০-১২৭ কিলোমিটার পর্যন্ত উটতে পারে।ীবং বাইকটা সিটের উচ্চতা ৭৮৫ এম এম।

• বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি বাইকটার মূল্য ১,৯২,৭৫০ টাকা।যা ২ লাখ টাকার কমেয়। 

Hero hunk 150r doubble disk

২ লাখ টাকার মধ্যে হিরো হাঙ্ক ১৫০আর বাইকটা অনেক ডিজাইন এবং মাস্কুলার একটা লুকের সাথে লঞ্চ করেছে হিরো কম্পানি।বাইকটা লুক অনেক সুন্দর।যা মানুষের মন কেরে নেওয়ার মতো।দিন দিন ধরে হিরো হাঙ্ক বাইকটা বাজার কাঁপাচ্ছে।বাইকটা কিকি ফিচার রেফার করছে তা দেখে নিনি 

বাইকটা অনেক সুন্দর একটা লুক দেওয়া হয়েছে।নতুন গ্রাফিক্স এবং বিভিন্ন কালারের সাথে বাইকটা অনেক সুন্দর লাগছে।

• বাইকটা অনেক সুন্দর একটা লুক দেওয়া হয়েছে।নতুন গ্রাফিক্স এবং বিভিন্ন কালারের সাথে বাইকটা অনেক সুন্দর লাগছে।

• বাইকটা থেকে সর্বোচ্চ গতি উঠাতে পারবেন ১১৫ কিলোমিটার পার আওয়ার। বাইট থেকে মাইলেজ পাবেন ৫০ কিলোমিটার পার আওয়ার।

আরো পরুনঃ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেরা বাইক দেখে নিন। 

• ইঞ্জিন হচ্ছে ১৪৯.২ সিসি।হিরো হাঙ্ক ১৫০আর বাইকটা থেকে সর্বোচ্চ পাওয়ার ১০.৫৫ kw, ৮ হাজার ৫০০ আরপিএম। এবং ম্যাক্সিমাম টর ১২.2 নিউট্রাল মিটার।

বাইকটার মূল্য ১৭৩,৫০০ টাকা।

লেখকের শেষ কথা 

২ লাখ টাকার ভিতরে যারা বাইক কিনতে চাচ্ছি তারা এই বাইকগুলো নিতে পারেন।কারন এই বাইক গুলো রিসেল ভালুও অনেক ভালো।আপনি চাইলে কয়েক বছর পরে বাইক বিক্রি করলে ভালো একটা মূল্য পাবেন এই বাইকগুলোতে।এছাড়াও বাইকগুলো অনেক ফিচার মানসম্মত ও লুক অনেক সুন্দর।২ লাখ টাকার ভিতরে বাইক কিনলে এই বাইকগুলো নিবেন।আর এই কন্টেন্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সেয়ার করে দেবেন।